"আইয়াম ই জাহিলিয়াৎ"। আরবীয়ানদের উদ্দেশ্যে দেড়হাজার বছর আগের মন্তব্য। কে এই উক্তি করেছিলেন নতুন করে বলার মনে হয় প্রয়োজন নেই। বিষয় হচ্ছে আরবীয়ান দেশ মধ্যপ্রাচ্যের ইয়েমেনকে নিয়ে। ইয়েমেন, একসময়
লণ্ডন।। খ্যাতিমান কম্যুনিটি নেতা, বর্ষীয়ান রাজনীতিক, শ্লোককথার রাজা, তীক্ষ্নধী মাওলানা ইজ্জাদ আলী চলে গেলেন জীবনের অপারে। মাওলানা ইজ্জাদ আলীর স্মরণশক্তি ছিল ক্ষুরধার। বহু পুরনো পুরনো সংক্ষিপ্ত কথিকা, শ্লোকগাঁথা, যা'কে
লণ্ডন।। রাখাইনের রোহিঙ্গাদের সাথে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিরোধ উত্তেজনার জন্য নোবেল বিজয়ী অং সান সু চি বাইরের দুনিয়াকে দায়ী করেছেন। তার মতে বহির্বিশ্বের বিদ্বেষ ও ঘৃণাই তার দেশে এই উত্তেজনার
লণ্ডন।। শিল্পী রণি প্রেন্টিস রয়। সেই ছাত্রাবস্থা থেকে শুরু করে আজ অবদি গানের হাটের এক মগ্ন উদাস বাউল। বাউল এ জন্যই যে গান ছাড়া তাকে কল্পনাই করা যায় না।
মৌলভীবাজার অফিস।। নিঃসন্দেহে এটি একটি সময়োপযোগী কাজ। রেপিড একশন বেটেলিয়ান(রেব) বলে খ্যাত বাংলাদেশের অভিজাত আস্ত্রধারী বাহিনী বন্যা ত্রাণের কাজে এগিয়ে এসেছে মৌলভীবাজারে। রেবের মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি বেনজির আহমদ প্রধান
লণ্ডন।। কেইমেন আইল্যাণ্ডের গভর্ণর বাঙ্গালী আনোয়ার চৌধুরী। বৃটেনে কোন একজন বাঙ্গালীর সবচেয়ে বড় চাকুরী। বিদেশের কোন রাষ্ট্রে সরকারী চাকুরীতে এর উপরে কোন বাঙ্গালী উঠতে পেরেছেন বলে আমাদের জানা নেই।
লণ্ডন।। লণ্ডন চিজেলহার্স্ট-এর ইসলামী স্কুল। নাম "দারুল উলুম ইসলামী স্কুল"। বাপ-বেটার স্কুল বললে অত্যোক্তি হবে না। বাবা মোস্তাফা মুসা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আর পুত্র ইউসুফ মুসা স্কুলের নিরাপত্তার সার্বিক
সাংবাদিক চান মিয়া আর নেই। পুরো নাম এফ এম ফারুক ওরপে চান মিয়া। স্বাধীনতার পর সাংবাদিকতা শুরু করেছিলেন দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকার মধ্য দিয়ে। তার পর কালের যাত্রাভেলার সোয়ারী
মৌলবীবাজার প্রতিনিধি।। মৌলভীবাজার জেলার বন্যা অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও এবার নতুন করে বাঁধ ভাঙ্গলো রাজনগরে। পানিউন্নয়ন বোর্ড মৌলভীবাজারের হাওর রক্ষা বাঁধের কালাইরগুল এলাকায় নতুন করে এ ভাঙ্গন সৃষ্টি হওয়ায় বানের
লণ্ডন অফিস থেকে হারুনূর রশীদ।। সত্যিকারের ভালবাসা বড়ই নির্মম আর বেদনাদায়ক। মহা মহিয়ান ভালবাসার ইতিহাস কঠিন আর অশ্রুজলেই ভরা। মহান আত্মা কবি ওমর খৈয়ামই সম্ভবতঃ বলেছিলেন 'আমার মনের মানুষটির
মৌলভীবাজার অফিস।। শহরের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ডাঃ আব্দুল আহাদ তার ফেইচবুকে লিখেছেন-'এম, সাইফুর রহমান সড়কের(সেন্ট্রাল রোড) একেবারে পশ্চিম অংশে জল প্রবেশ করেছে, কুসুমবাগের পিছনে বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়াতে। একটু পশ্চিমে বারইকোনাতে