মুক্তকথা সংবাদকক্ষ।। কালা পানি। পাহাড়ী ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর একটি ছোট্ট ভূখণ্ডের নাম। সৃষ্টিলোকের এমন চোখজুড়ানো ভূখণ্ডটির মালিকানায় রয়েছে পাহাড়ীকন্যা নেপাল। নেপালের উত্তর-পশ্চিম কোনের পাহাড়ী এ ভূখণ্ডটির সীমানা রয়েছে ভারত
হারুনূর রশীদ।। আমার চেনা কিছু মানুষ আছেন এবং ছিলেন যারা মিথ্যার উপর জীবন চালিয়ে গেছেন। সারাটা জীবন এরা বানিয়ে সাজিয়ে মিথ্যা বলে বলে অন্য মানুষকে প্রভাবিত করে নিজেদের আখের গোছিয়েছেন।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির নির্ভিক সেনানী, মুক্তিযুদ্ধের প্রানপুরুষ, স্বাধীনতার প্রবক্তাদের অন্যতম সিরাজুল আলম খানের পুস্তক “আমি সিরাজুল আলম খান”এর একটি অংশ বিডিপ্রতিদিন.কম গত ৯ই জুন প্রকাশ করে। সাংবাদিক পীর
হারুনূর রশীদ।। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মফঃস্বল সংবাদদাতা হিসেবে সারা দেশের ২৮জন সংবাদদাতাকে নিয়ে স্বাধীন দেশের প্রথম ‘প্রেস ইন্সষ্টিটিউট অব বাংলাদেশ’ কর্তৃক যে সাংবাদিকতা ক্লাসের ব্যবস্থা করা হয় সেই আটাশ
হারুনূর রশীদ।। ইতিহাসের রকমফের! সারা দুনিয়ার ইতিহাস, ইতিকথা নিয়ে বহুমত সেই আদি কাল থেকেই চলে আসছে। আর হবেই বা না কেনো। পুরো ভারত নয় তৃতীয়াংশের একটু বেশী সীমা নিয়ে রাজ্য
হারুনূর রশীদ।। সময়টি ছিল ১৮৫৭ সালের ১৮ই সেপ্টেম্বর। বাদশাহী ভারতের মৃত্যুঘন্টা এদিন বেজে উঠেছিল। একই সাথে বেজে উঠেছিল পরাধীনতার জিঞ্জিরের ঝঁনঝঁনানি। বাহাদূর শাহ জাফর, শুধু দিল্লীর নয়, কাগজে-কলমে হলেও সারা
মৌলভীবাজারের অতীত খুঁজে বেরিয়েছি জীবনের বেশীরভাগ সময়। এই খুঁজাখুঁজি করতে গিয়ে অতীত কাহিনী লিখার আঁকর হিসেবে যা পেয়েছি তাই এখানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে তুলে ধরার ইচ্ছা আছে। তারই সূচনায় গত
মৌলভীবাজারের অতীত খুঁজে বেরিয়েছি জীবনের বেশীরভাগ সময়। এই খুঁজাখুঁজি করতে গিয়ে অতীত কাহিনী লিখার আঁকর হিসেবে যা পেয়েছি তাই এখানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে তুলে ধরার ইচ্ছায় আজকের এই প্রতিবেদন। চলতি
[সন তারিখ পুরো মনে রাখতে পারিনি। খুব সম্ভবতঃ উনিশ শ’সত্তুর বা একাত্তর বাহাত্তর হবে। ইত্তেফাকের ‘শহর-বন্দর-গ্রাম’ নামের পাতায় সর্বপ্রথম মৌলভীবাজারকে নিয়ে ইতিহাস ভিত্তিক একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম। ইত্তেফাক তিন সংখ্যায় সেটি
১৯৭৩ সালের ঘটনা। বিশ্বব্যাপী তেলের ঘাটতি চরমে। পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো তেল সংকটে দিশেহারা। ইউরোপের অবস্থা আরো করুন। তেল সংকট সামলাতে গিয়ে নেদারলেন্ডকে একদিনের জন্য “মটরমুক্ত দিন” পালনে যেতে হয়। দুনিয়ার
হারুনূর রশীদ।। চলে গেলো ২৩শে জানুয়ারী। বৃহৎ ভারতের ইতিহাসে রক্তিম উজ্জ্বল একটি দিন। মহাউৎসবের এ দিনটি বাঙ্গালীদের ঘরে ঘরে অবিস্মরণীয় হয়ে থাকার মত একটি দিন। এ দিনে ভারতীয় রাজনীতির ইতিহাসে
হারুনূর রশীদ।। খাজা শামস-উদ-দীন মোহাম্মদ হাফিজ ই সিরাজী। কবি হাফিজের বিষয়ে পড়ছিলাম। সে আনুমানিক সাতশত বছর আগের কথা। পারস্যের(বর্তমান ইরাণ) সিরাজ শহরে মহাকবি হাফিজের জন্ম। এতো বড়মাপের কবি সে সময়ের দুনিয়ায়
মৌলভীবাজারের অতীত খুঁজে বেরিয়েছি জীবনের বেশীরভাগ সময়। নতুন করে বলার মতো তেমন কিছু আজও পাইনি। এই খুঁজাখুঁজি করতে গিয়ে অতীত কাহিনী লিখার আঁকর হিসেবে যা পেয়েছি তাই এখানে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র