এঘটনায় হোসাইন আহমদ বাদী হয়ে ৩০ অক্টোবর অজ্ঞাত নামা আসামী করে মৌলভীবাজার মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এদিকে হামলাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার এবং দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছে মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব। মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে জুড়ী প্রেসক্লাব, মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাব, শেরপুর প্রেসক্লাব, ক্যাম্পেইন ফর মিডিয়া ফ্রিডম, সাইবার সেফটি ফাস্ট বাংলাদেশ, যুগান্তর স্বজন সমাবেশ মৌলভীবাজার জেলা ও রাজনগর উপজেলা শাখা। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, রাজনীতিবীদ ও ব্যক্তিবর্গ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
এবিষয়ে হোসাইন আহমদ বলেন, হামলাকারীরা এক দেড়মাসেও গ্রেফতার না হওয়ায় আমি উদ্বেগ-উৎকন্ঠার মধ্যে রয়েছি। প্রকাশ্যে বর্বরোচিত হামলা স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য হুমকি স্বরূপ। তিনি দুর্বৃত্তদের আশু গ্রেফতারের জন্য পুলিশ প্রশাসনের নিকট দাবি জানিয়েছেন।
জেলার সচেতন মহল বলছেন, পৌর শহরের ব্যস্থতম রোডে একজন গণমাধ্যম কর্মীর উপর প্রকাশ্যে সন্ত্রাসীরা হামলা করে। ঘটনার দেড়মাস পার হলেও এখনও সন্ত্রাসীরা সনাক্ত না হওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হচ্ছে। স্বাভাবিক চলাফেরা নিয়ে দুশ্চিন্তায় সাধারণ মানুষ।
এবিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নবগোপাল পাল বলেন, হামলাকারীদের সনাক্তের কাজ চলমান। আশাকরি একটা রিজাল্ট আসবে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেন, এ পর্যন্ত আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। আরো কিছু তথ্য সংগ্রেহের কাজ চলমান রয়েছে। সম্পূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
|