1. muktokotha@gmail.com : Harunur Rashid : Harunur Rashid
  2. isaque@hotmail.co.uk : Harun :
  3. harunurrashid@hotmail.com : Muktokotha :
২৬০০ সালের মধ্যে দুনিয়াটা একটি আগুনের ফুল্কিতে পরিণত হবে -বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং - মুক্তকথা
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ০১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আরবীয় সংস্কৃতির প্রচলন করতে গিয়ে দেশি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার চেষ্টা হচ্ছে। ‘প্রাইমেট ফেয়ার’ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে একটি সচেতনতমূলক প্রচারণা জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় বামজোট চা কন্যা পূর্ণিমা রেলি হত্যা ঘটনা… জামাতের ইফতার, ভিটামিন ‘এ’ প্লাস প্রচার, ভিজিএফ’এর চাল ও হরিণাকান্দি বিএনপি ইফতার শাপলা চত্বরে গণহত্যা মামলায় হাসিনাসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি মণিপুরী ললিতকলায় যখন প্রশিক্ষণ শুরু তখন ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ ১৬বছরে পা দিয়েছে ১২৭ কর্মকর্তার সাথে আলাপে বসবেন প্রধান উপদেষ্টা গেলো সপ্তাহের বড়লেখা, কুলাউড়া ও কমলগঞ্জ বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আইএস বধু শামীমা বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার

২৬০০ সালের মধ্যে দুনিয়াটা একটি আগুনের ফুল্কিতে পরিণত হবে -বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং

সংবাদদাতা
  • প্রকাশকাল : মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৮
  • ৪৮৯ পড়া হয়েছে

শুনে কেউ কেউ হয়তো কিছুটা আস্বস্ত হবেন যে চটজলদি দুনিয়া ধ্বংস হচ্ছেনা। অন্ততঃ আরো ৬শত বছর দুনিয়া টিকে থাকবে। আর এমন একটি স্বস্তিদায়ক কথা বলেছেন সিদ্ধ বিজ্ঞানী স্বয়ং স্টেফেন হকিং। তিনি অবশ্য অভয়দানের সুরে কথা বলেননি। বরং দুনিয়ার মানব সভ্যতাকে হুশিয়ার করে দিয়ে বলেছেন আগামী ৬শত বছরের মাঝে আমরা দুনিয়াটাকে প্রচণ্ড গরমের এক অগ্নিগোলকে পরিণত করতে যাচ্ছি। গরম তেলে যেমন ভাঁজার জন্য কিছু দিলে হুশ হুশ আওয়াজে নাচতে থাকে, আগামী ৬শত বছরের মাঝে দুনিয়াকে আমরা তেমনি এক অগ্নিগোলক পিণ্ডে পরিণত করবো। 
তিনি খুবই দৃঢ়ভাবে ঘোষণা দিয়ে বলেছেন যে, অতীতে যেখানে কেউ যায়নি মানুষ সেখানে যাবে এবং মানুষকে সেখানে যেতেই হবে, যদি আমরা মানুষ আমাদের বর্তমান খোশখেয়ালে চলার চিন্তায় আরো এক অযুত বছরে পৌঁছার পথে হাটি।

আবার যদি আমরা এ পথে না হাটি তা’হলে পৃথিবীটা মানুষে মানুষে ভরে গিয়ে বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহারের মাত্রা এমন পর্যায়ে যাবে যে সারা দুনিয়াটা একটি বৈদ্যুতিক আগুনের গোলকে পরিণত হবে।
২০১৭সালের নভেম্বরের এক রোববার চীনের বেইজিং-এ ‘টেন্সেন্ট ডব্লিউই সামিট-এ এক ভিডিও সাক্ষাতে বিজ্ঞানী হকিং বিনিয়োগকারীদের কাছে সবিনয় অনুরোধ জানান তার বর্তমান পরিকল্পনাকে সহায়তা করার জন্য। তাঁর বর্তমান পরিকল্পনা হল বিশ্বের সৌরমণ্ডলের বাইরে অবস্থানরত নিকটতম তারার কাছে পৌঁছা। তার আশা হয়তো আমাদের পৃথিবীর মত কোন জীবন্ত গ্রহ ওই তারাকে প্রদক্ষিন করে চলছে।
আমাদের সৌরজগৎ-এর সবচেয়ে কাছের জোতিষ্ক মণ্ডল ‘আলফা সেন্টাউরি’ এ ভূবিশ্ব থেকে প্রায় ৪.৩ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। বিজ্ঞানীদের ধারণা ওই জোতিষ্ক মণ্ডলে আমাদের পৃথিবীর মত গ্রহ রয়েছে যা আমাদের দুনিয়ার মতই জীবনকে লালন-পালন করছে। বিজ্ঞানী হকিং “ব্রেক থ্রো ষ্টারশট” নামের একটি বিজ্ঞান মনষ্ক প্রচেষ্টাকে সহায়তা করছেন যাদের উদ্দেশ্য হলো আগামী দু’দশকের মধ্যে আলোর গতিতে ওই ‘আলফা সেন্টাউরি’তে অবতরণ করা। মহাশূণ্যের এ যাত্রায় খুবই ক্ষুদ্র আকারের একটি উড়োবাহন ব্যবহার করা হবে যা আলোর গতিতে চলতে সক্ষম হবে। তিনি বলেন, “এই প্রচেষ্টার পেছনের ধারণা হল আলোক শক্তির উপর ভরকরা একটি ক্ষুদ্রকায় আলোকবাহন।”
তিনি আরো বলেন, “এ নমুনার একটি আলোকবাহন ঘন্টার আগেই মারস-এ পৌঁছাতে পারবে। বড়জোর ১দিন লাগবে প্লুটোতে পৌছাতে আর ভয়েজার অতিক্রম করতে সপ্তাহের নিচে সময় লাগবে। ফলে ‘আলফা সেন্টাউরি’তে পৌঁছাতে বড়জোর ২০ বছর সময় লাগবে।”
খবরটি গত নভেম্বর মাসের। মার্গি মার্ফি নামের একজন সাংবাদিক ৬নভেম্বর লিখেন “দি সান” পত্রিকায়। এর কিছু পরে খবরটি পুনঃপ্রকাশ করে “নিউইয়র্ক পোষ্ট”। নিউইয়র্ক পোষ্ট অবলম্বনে অনুবাদ হারুনূর রশীদ।

এ জাতীয় সংবাদ

তারকা বিনোদন ২ গীতাঞ্জলী মিশ্র

বাংলা দেশের পাখী

বাংগালী জীবন ও মূল ধারার সংস্কৃতি

আসছে কিছু দেখতে থাকুন

© All rights reserved © 2021 muktokotha
Customized BY KINE IT